পড়ে পাওয়া চোদ্দো আনা

Related image
Classic Indian Choti – কথিকা আশা করেছিল যেভাবে চুমু খেতে খেতে নীচে নামছিলাম সেভাবেই গুদ পর্যন্তও নামব. তাই গুদ ফাঁক করে অপেক্ষা করতে লাগলো. কিন্তু আমি স্টেপ জাম্প করে সোজা জিভটা চালিয়ে দিলাম গুদ এর চেরায়.
ঊঊঊঊগগগজ্জ্জ্জ্ক্ক্ক্ক্ক্ক্ক সসসসসসসস….. আটকে রাখা বাতাস বেরিয়ে গেলো কথিকার মুখ থেকে. এই সুখ ও জীবনে পায়নি. ওর উত্তেজনা হঠাৎ চড়মে পৌছানোর জন্য নিজের উপর কংট্রোল রইলো না. একগাদা মুত বেরিয়ে এলো. সাথে সাথে ও লজ্জা পেয়ে কুকরে গেলো.
ধরমর করে আমাকে ছাড়িয়ে দিয়ে উঠে বসে মুখ ঢেকে নিলো হাতে. এমাআ… ছিঃ… ছিঃ… ছিঃ… ছিঃ… কী লজ্জা ইস.
আমি ওকে কিছু না বলে আমার জোড় করে শুয়ে দিয়ে গুদটা চেটে মুত মিশানো গুদ এর রস চেটে খেতে লাগলাম.
না না না কী করো তুমি…. ছিঃ ছিঃ ছিঃ নোংরা জিনিসে মুখ দিও না প্লীজ ইসসসসস ইশ.
বললাম সেক্সে কিছুই নোংরা নেই. চুপ করে থাকো তুমি.
হার মেনে চুপ করে শুয়ে থাকলো কথিকা. আমি চাটতে লাগলাম ওর গুদ. আস্তে আস্তে একটু একটু করে জিভটা ঠেলে ঢুকিয়ে দিলাম. একটা আঙ্গুলও যেখানে ঢোকেনি সেখানে জিভ ঢুকাতে ব্যাথা পেলো কথিকা. উফফফ আঃ আঃ আঃ ব্যাথা লাগছে তমাল দা….. ছেড়ে দাও প্লীজ…….
বললাম একটু সহ্য করো… আর ব্যাথা লাগবে না. আমি জিভ দিয়ে ক্লিটটা ঘসতে লাগলাম. আবার রস বেরিয়ে পিছলা হয়ে গেলো গুদ. জিভ এর বদলে আমি কেরে আঙ্গুলটা ঢোকাতে চেস্টা করলাম.
একটু চেস্টার পর ঢুকলও. আঙ্গুলটা নরতে লাগলাম ভিতরে. একটু একটু করে ঢিলা হচ্ছে কথিকার গুদ. এবার রিংগ ফিংগারটা ঢুকলাম, সেটা ঢিলা হতেই তর্জনী ঢুকিয়ে দিলাম. একটু নড়ে উঠলো কথিকা. আমি ঢুকাতে বের করতে লাগলাম.
ব্যাথা কমে গিয়ে সেই জায়গায় চরম সুখ পেতে লাগলো কথিকা. ওর শিৎকার শুনে বুঝতে পারছি. আঃ আঃ আঃ উফফ উফফ ইশ ইশ ইশ…. ওহ ওহ ওহ কী করছ আমাকে…. মরে যাবো সুখে আমি…. ছেড়ে দাও… ছেড়ে দাও… ছেড়ে দাও…… ছেড়ো নাঅ আমাকে প্লিসসসসস…… করো করো করো…..ওহ ওহ ওহ আআআআহ.
আমি এবার ক্লিটটা পুরো মুখে নিয়ে চুসতে চুসতে আঙ্গুল এর ঠাপ বাড়িয়ে দিলাম. পুরো আঙ্গুলটাই ঢুকিয়ে দিলাম, একটু অবাকও হলাম. জোরে জোরে আঙ্গুল নারছ আর ক্লিট চুসছি.
৫ মিনিট এর ভিতর কথিকা শেষ সীমায় পৌছে গেলো. গোজ্জ্ গোগ্‌ঘ ঊঊকককগগ টাইপ এর কিছু আওয়াজ ছাড়া আর কোনো শব্দই ফুটছে না. পুরো সিরদারা বেকে গেছে ওর. মাথা পিছনে হেলিয়ে বুক শুন্যে উচু করে দিয়েছে.
আমার চুল এত জোরে খামচে ধরেছে যে ছিরে নেবে যেন. গুদটা তুলে তুলে আমার মুখে ঠাপ মারছে. হঠাৎ সব শক্তি দিয়ে আমার মুখে গুদ চেপে ধরে গুদ এর জল খোসিয়ে দিলো. এও বুঝলাম যে মুতটা ও ধরে রাখতে পারেনি. রস মুত দুটায ওর অজান্তে বেরিয়ে এসেছে.
পাছার কাছে পুরো বেডকভার ভিজে গেলো ওর মুতে. আমি গুদে আঙ্গুলটা ঢুকিয়ে রাখলাম যতক্ষন ওর অর্গাজম শেষ না হয়. প্রথম কিন্তু খুব লম্বা একটা অর্গাজম করলো মেয়েটা. প্রথম অর্গাজম এর ক্লান্তি যে কী পরিমান হতে পারে তা যারা করেছেন তারা নিশ্চয়ই জানেন. আমি ওর স্কার্টটা পড়িয়ে দিলাম, ব্রা ছাড়া টপ্সটাও কোনো রকমে পড়লাম, ও অচতন্যর মতো পরে ছিলো, শুধু মুখে একটা প্রশান্তির হাঁসি.
দরজা ভেজিয়ে সিরি দিয়ে নিজের ঘরে চলে এলাম. পরদিন খুব সকালে ঘুম বেঙ্গে গেলো. উঠে বেরিয়ে পড়লাম মর্নিংগ ওয়াক করতে. চারপাশটা ঘুরে যখন কথিকাদের বাড়ি ফিরলাম, ওরা জেগে গেছে. জলখবার খেয়ে ঘরে বসে আছি, এমন সময় কথিকা এলো.
ঘুম কেমন হলো তমাল দা?
আমি হেসে বললাম চমৎকার! তোমাদের শহরটাও একটু ঘুরে দেখে এলাম. তোমার ঘুম কেমন হলো?
মুখ নিচু করে কথিকা বলল, বোঝনি কেমন হতে পরে? জীবনে এত ভালো ঘুম আমার হয়নি. থ্যাঙ্ক ইউ তমাল দা. তুমি কখন চলে এসেছ সেটাও ভালো মতো টের পাইনি. একটা ঘরের ভিতর ছিলাম. এত সুখ তমাল দা?…. এত সুখ? তুমি না জানালে জানতেই পারতাম না.
আমি হেসে বললাম পারতে, আমি না জানালেও একদিন ঠিকে জানতে পারতে. সৌভাগ্য আমার যে আমিও তোমার সাথে একটা দারুন রাত উপভোগ করলাম.
কথিকা দুস্টু হেসে বলল যে লোভ জাগালেন তাতে এক রাতে তো তোমাকে ছাড়া যাবে না. পুরো কোর্সটা কংপ্লীট করে তবে তোমার ছুটই. আমি সব কিছু তোমার কাছে শিখতে চাই. আমি বললাম যা বলছ ভেবে বলছ তো?
কথিকা জোরের সঙ্গে বলল হ্যাঁ.
কথিকার বাবা অফীস বেরিয়ে যাওয়ার পর আমি আর কথিকা একটা সাইকল নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম. আমি চালাচ্ছি আর কথিকা রডে বসা. ওর নরম পীঠটা আমার বুকে হেলান দিয়ে আছে. ঝাড়গ্রাম এর চড়াই উতরাই রাস্তায় সাইকেল চালানোর অভ্যে নেই. অল্পতেই হাপিয়ে গেলাম.
কথিকা সেটা বুঝে একটা ঢাল এর পাশে সাল বন দেখে দাড়াতে বলল. সাইকেলে চাবি দিয়ে আমরা একটা টিলার উপর গিয়ে উঠলাম. এত নির্জন জায়গাটা যে গা ছম ছম করতে লাগলো. কথিকা বলল এদিকে কিছু সাঁওতাল ছাড়া কেউ আসে না. দুজনে পাশা পাসি বসলাম.
কথিকা যেন কালকের ঘর থেকে বেরতেই পারছে না, অথবা বেরতেই চাইছে না. বলল জানো তমাল দা, আগে একদিন আমি একটা পত্রিকা দেখে খুব হট হয়ে বালিসে ঘসে ছিলাম. সেদিন কালকের মতো খানিকটা সুখ পেয়েছিলাম. কিন্তু পুরোটা হয়নি. কী যে খারাপ লেগেছিল তার পর. তবে কালকের তুলনায় সেটা খুবে নগণ্য. পরে আমি আরও অনেক বার চেস্টা করেছি হয়নি. আমার কী যে ভালো লেগেছিল কাল আপনাকে বলে বোঝাতে পারবো না. মনে হছিল এটা যেন সেস না হয়.
শুনে আমি হেসে ফেললাম. কথিকা বলল হাসছেন? আমার তো ইচ্ছা করছে এখনই একবার ওই সুখ পেতে.

শেয়ার করুন

লেখকঃ

পূর্ববর্তী পোষ্ট
পরবর্তী পোষ্ট